ইন্টারনেট এ কথাটি শুনলেই প্রত্যেক মানুষের মধ্যেই কেমন যেন একটি আগ্রহ এবং উৎসাহ দেখা দেয়। সারা পৃথিবী থেকে প্রায় তিন বিলিয়ন মানুষ এই ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সবথেকে বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইউনাইটেড স্টেটস, ইন্ডিয়া এবং চায়নার। এছাড়াও অন্যান্য দেশ-বিদেশ গুলোতেও ইন্টারনেট ব্যবহার খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্কুলের সাধারণ ছাত্র থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়স্ক সবাই এই ইন্টারনেট ব্যবহার করছে।
ইন্টার কানেক্টেড নেটওয়ার্ক এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে ইন্টারনেট। বিশেষ এক ধরনের রাউটার এর মাধ্যমে বিভিন্ন কম্পিউটার নেটওয়ার্ক গুলো একটি আরেকটির সাথে সংযোগ করার মাধ্যমে গঠিত হয়। বলা হয়ে থাকে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এবং ইন্টারনেট আমাদের প্রতিদিনের আলাপচারিতায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু world-wide-web এবং ইন্টারনেট কিন্তু এক জিনিস নয়।। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা গুড মর্নিং এসএমএস, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রম, ফেইসবুক চ্যাটিং, স্ট্যাটাস, সোশ্যাল মিডিয়া সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারি। এছাড়াও আজকাল সবাই ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছে। অনেক মানুষই ইন্টারনেট এর সঠিক এবং লাভজনক ব্যবহার করে অনেক বেশি উপকার পাচ্ছেন। আজকাল ইন্টারনেটের মাধ্যমে এডুকেশন, পরিবহন, পারস্পরিক দপ্তর, বিজনেস, স্কুল এবং আমাদের ব্যক্তিগত জীবন প্রায় সব কাজই হচ্ছে ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণাগার এর মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে ১৯৬০ এর দশকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গবেষণা সংস্থা অ্যাডভান্স রিসার্চ প্রজেক্ট এজেন্সি। আর্পানেট নামে পরিচিত ছিল প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতিতে তৈরি করা এই নেটওয়ার্কটি। এটা যুক্ত ছিল প্রাথমিকভাবে। আইএসপি দাঁড়া সবার ব্যবহারের জন্য ইন্টারনেটকে উন্মুক্ত করা হয় ১৯৮৯ সালে। পশ্চিমা বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হতে ১৯৯০ এর মাঝামাঝি থেকে ১৯৯০ এর পরবর্তী সময়ে। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
আরো জানুনঃ (Amazon) অ্যামাজন জঙ্গল কে সারা পৃথিবী যে কারণে ভয় পায়।
আর আজকাল আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে করতে আমাদের এমন অবস্থা হয়েছে যে যদি একদিনের জন্য ইন্টারনেট না থাকে তাহলে অনেক মানুষই অস্থির হয়ে উঠবে। প্রায় ৯০পারসেন্ট মানুষ এর ইন্টারনেট ব্যবহার করা এক ধরনের অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে। ইন্টারনেট আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে উপকার করে থাকে। আর এই ইন্টারনেট আছে বলেই আজকে আমরা অনেক জটিল এবং কঠিন কাজ সহজে করে ফেলতে পারছি। আজকে আমি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সবাইকে জানাবো ইন্টারনেটের উপকারিতা, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা, ইন্টারনেট ব্যবহারের অসুবিধা সমস্ত বিষয়। তাই দয়া করে আমার এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত একটু কষ্ট করে পড়ুন । ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা এবং উপকারিতা
আগেকার সময়ে ইন্টারনেটের সুবিধা বলতে কেবল ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু ওয়েবসাইটে গিয়ে তথ্য গ্রহণ করা ছিল। কিন্তু এখন ইন্টারনেটে আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে । এ সময় আমরা প্রযুক্তি সংযুক্ত যেকোন ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারি। আমরা যদি সঠিকভাবে দেখি তাহলে দেখতে পাব যে আমাদের প্রত্যেকের জন্যই ইন্টারনেট একটি জরুরি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
আরো জানুনঃ কারেন্ট বিল কমানোর উপায় কি কি?
আমরা বিভিন্ন বিষয় ইন্টারনেট ব্যবহার করছি যেমন: নতুন বন্ধু বানানোর ক্ষেত্রে, ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে, যে কোন বিষয়ে তথ্য গ্রহণ করার ক্ষেত্রে, শিক্ষার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যাবহার করছি ।এছাড়াও আরো অনেক কাজের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে এবং সেই কাজের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনেক মানুষ উপকারিতা পাচ্ছে অনেক। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
ইন্টারনেটের সুবিধা গুলো
আমি আগেই বলেছি যে বিশ্বের যতগুলো অফুরন্ত জ্ঞান ভান্ডার রয়েছে সে সমস্ত জ্ঞানভান্ডারে আমানত হল এই ইন্টারনেট। বাস্তবিক ভাবে তথ্যের সমুদ্র বলা হয়ে থাকে ইন্টারনেটকে। সারা পৃথিবীর মানুষ ইন্টারনেট নামক তথ্যের সমুদ্র থেকে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারে। ইন্টারনেট মূলত একই সঙ্গে চার রকম ভূমিকা পালন করে থাকে। ইন্টারনেট একধারে একটি মাধ্যম, ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক বা কার্যক্রম, ইন্টারনেট মার্কেট বা বাজার এবং লেনদেন ট্রানজাকশন মঞ্চ। অনেক ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ইন্টারনেট এর প্ল্যাটফর্ম বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
শিক্ষার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা
ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা
এছাড়াও আজকাল ঘরে বসে আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যে কোনো প্রফেশনাল ডিগ্রী, ডিপ্লোমা কোর্স অনলাইনের মাধ্যমে করে নিতে পারি। আর এগুলোর বাইরেও ইউটিউব ভিডিও সার্চ এবং গুগল সার্চ এগুলোতো রয়েছে । আমরা আজকাল ঘরে বসেই গুগোল এবং ইউটিউব এর মাধ্যমে আমরা আমাদের যে কোনো প্রবলেম বা কোন প্রবলেম সলভ করার কনটেন্ট এবং ভিডিও এগুলো সহজেই পেতে পারি । এবং এগুলোর মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রবলেম গুলোকে সলভ করতে পারি। ইন্টারনেটে অনেক ভালো ভালো ওয়েবসাইট রয়েছে । যেগুলোর মধ্যে একটা হলো উকিপিডিয়া । আর উকিপিডিয়া এর মাধ্যমে আমরা সারা পৃথিবীর যে কোনো ব্যক্তি বা যেকোন বিষয় বা যে কোন টপিক এর সম্পূর্ণ তথ্য পেতে পারি । ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেনাকাটা,শপিং এবং বিক্রি করার সুবিধা। ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
আমরা যেকোনো জিনিস ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলির থেকে ইন্টারনেটের সাহায্যে ঘরে বসে কিনে নিতে পারি। খাবার জিনিস থেকে শুরু করে মোবাইল,ড্রেস,স্টেশনারি, ইলেকট্রনিক্স প্রত্যেকটা জিনিসই আমরা ঘরে বসে ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলোর মাধ্যমে কিনে নিতে পারি। প্রচুর প্রচুর জিনিস কেনার সুবিধা রয়েছে অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। যেমন যেকোনো প্রডাক্টের variety পাওয়া যায়। চাহিদা হিসেবে যেকোনো জিনিস পাওয়া যায়। লোকাল বাজারের থেকে অনেক কম দামে পাওয়া যায় । আপনি চাইলে দেশের বাইরে থেকেও কেনাকাটা করতে পারবেন। আপনি আপনার নিজের লোকাল এরিয়াতে বসেও অন্য যে কোন শহর থেকে প্রোডাক্ট অর্ডার করতে পারবেন । এগুলো হলো অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেনাকাটার সুবিধা।
আরো জানুনঃ ফ্রি ওয়েব সাইট তৈরি |
অনলাইনে শপিং করা ছাড়াও আপনি চাইলে আপনার নিজের সার্ভিস বা প্রোডাক্ট গুলি ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজেই বিক্রি করতে পারবেন । আপনি যদি আপনার নিজের প্রোডাক্ট ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিক্রি করতে চান তাহলে অনলাইনে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে বা অন্যান্য ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিকগুলো ইউজ করে অনেক সহজে আপনি যেকোনো পণ্য বিক্রি করতে পারবেন । ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
এখন হাজার হাজার মানুষ ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা বিজনেসকে তারা অনেক দূরে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে । তাই আপনি যদি নিজেকে একজন গ্রাহক হিসেবে অনলাইনে কেনাকাটা করার কথা বলেন বা একজন বিজনেসম্যান হিসেবে অনলাইনে আপনার প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করার কথা বলেন তাহলে দুইটা ক্ষেত্রেই কিন্তু ইন্টারনেট আমাদের অনেক সাহায্য এবং উপকার করছে । ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা।
গুগল ম্যাপ প্রযুক্তির ব্যবহার এবং লাভ
আর এটি একটি ওয়েব বেস্ট অ্যাপ্লিকেশন তাই জন্য গুগলের সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য আপনার ইন্টারনেটের প্রয়োজন হবে । আর যদি আপনার কাছে গুগল ম্যাপ এর এই অ্যাপটা থাকে তাহলে আপনি সারা পৃথিবীর যেকোন জায়গায় গিয়ে যে কোন রাস্তা ঠিকানা খুঁজে বের করতে পারবেন । আর বিশ্বের যেকোনো জায়গায় রাস্তা ঠিকানা বের করার জন্য অবশ্যই ইন্টারনেট দরকার । যদি ইন্টারনেট না থাকতো তাহলে কিন্তু এই কাজটা করা আমাদের জন্য সম্ভব হতো না । তাই এ ক্ষেত্রেও কিন্তু ইন্টারনেট আমাদের অনেক বড় একটা সুবিধা দিয়েছে ।
অনলাইন থেকে ইনকাম করার সুবিধা
আজকাল আমাদের জীবনে যদি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন উপকার হয়ে থাকে তাহলে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং কাজের হল অনলাইন ইনকাম । আজকাল অনেক মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে টাকা আয় করছে। আর এই অনলাইনের মাধ্যমে একটি টাইম চাকরি থেকেও বেশি পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব। কিন্তু আপনাকে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য সঠিক প্রক্রিয়া এবং নিয়মগুলি ব্যবহার করতে হবে । আপনি ইন্টারনেটে সার্চ করলে অনেকগুলো তথ্য পেয়ে যাবেন যে কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায় । তবে অনলাইন ইন্টারনেট থেকে ইনকাম করার সবথেকে সহজ এবং লাভজনক উপায়গুলো হল অনলাইন শপিং, ওয়েবসাইট, গুগল এডসেন্স, ইউটিউব, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং ইত্যাদি । আপনি যদি চান তাহলে ইন্টারনেটের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ইন্টারনেট এর গুরুত্ব,
কমিউনিকেশন,শেয়ারিং এবং কানেক্টিভিটি
আগেকার দিনে শুধুমাত্র চিঠি দিয়ে কারর সঙ্গে যোগাযোগ করার উপায় ছিল। তবে সেই পাঠানো চিঠি সময়মতো সঠিক জায়গায় পৌঁছাতে পারতো না। এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে সেই চিঠি পৌঁছাতে মাসের উপরে মাস লেগে যেত । কিন্তু আজকাল আমরা ইন্টারনেটের বদৌলতে অনেক সুবিধা পাচ্ছি। কেননা আমরা আজকাল ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইমেইল সার্ভিসটি ব্যবহার করে মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আমরা বিশ্বের দরবারে যে কোন ব্যক্তিকে মেইল পাঠাতে পারি । আর আমরা এই ইমেইল সার্ভিস এর মাধ্যমে যে কোনো কাগজপত্র, ছবি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে যে কারোর কাছে পাঠাতে পারি । তাহলে আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে ইন্টারনেটের সুবিধা। ইন্টারনেট কাকে বলে, ইন্টারনেট এর গুরুত্ব, , ইন্টারনেট আবিষ্কার, ইন্টারনেট বাংলাদেশ,
আরো জানুনঃ ইউটিউব ভিডিও SEO করব কিভাবে?
এছাড়া ইন্টারনেটের অন্যান্য আধুনিক সুবিধা গুলো হল হলো ভয়েস কলিং,লাইভ চ্যাটিং এবং ভিডিও কলিং । আমরা যখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ এবং শেয়ারিং এর কথা বলি তখনই আমাদের সামনে চলে আসে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম । যেমন হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং টুইটার। আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজেই এই সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে গুলো ব্যবহার করে আরেকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারি । আমরা নিজের পরিবার পরিজনের সাথে যোগাযোগের জন্য বা নিজের কিছু স্মরণীয় মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে থাকি। আর এগুলো আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে । এটা ছাড়াও আমরা ইন্টারনেটের সাহায্যে সোশ্যাল মিডিয়া গুলো রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোনো দেশের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে পারি । ইন্টারনেট এর ব্যবহার,
অনলাইন জব সার্চ। ইন্টারনেট এর ব্যবহার,
আজকাল আমরা ইন্টারনেটের সুবাদে যেকোনো বিষয়ে তথ্য জানার জন্য গুগলের মাধ্যমে সার্চ করে জানতে পারি। আর ইন্টারনেট কিন্তু আমাদের নতুন চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে অনেক কাজে দেয়। চাকরির ক্ষেত্রে অনেক উপকার করেছে ইন্টারনেটেকারণ ইন্টারনেট এ এমন কিছু ব্লগ এবং ওয়েব সাইট রয়েছে যেখান থেকে আমরা বিভিন্ন চাকরির খবর পেয়ে থাকি। আর ইন্টারনেট আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে চাকরি খুঁজে দিতে সাহায্য করবে ।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেকে খুব সহজেই বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় করা। ইন্টারনেট এর ব্যবহার,
বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে । আপনার যে আপনার মধ্যে যদি কোন বিশেষ ধরনের প্রতিভা বা গুন থাকে তাহলে আপনি সেটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারা বিশ্বের কাছে পৌছে দিতে পারেন। এখন হাজার হাজার মানুষ টিকটক, ফেসবুক, ইউটিউব এবং আরো অন্যান্য যে প্ল্যাটফর্ম গুলো রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করে নিজেকে বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় বানিয়ে ফেলছে ।কিন্তু আগেকার সময়ে এই সুযোগ সুবিধা ছিল না । আগেকার সময়ে মানুষের বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় হওয়ার একটি মাত্র মাধ্যম ছিল এবং সেটি হল টেলিভিশন।
কিন্তু বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট আমাদের কাছে বিশ্বকে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে । এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমেই আমরা নিজের যে বিশেষ বিশেষ প্রতিভা বা গুন রয়েছে সেগুলো বিভিন্ন উপায়ে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে প্রদর্শন করতে পারি । আজকাল অনেকেই ভিডিও তৈরি করে এবং ইউটিউব এর মাধ্যমে নিজেকে বিখ্যাত বানিয়ে ফেলছে । এবংনিজে বিখ্যাত হওয়ার মাধ্যমে অনলাইন থেকে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে ।
আরো জানুনঃ ইউটিউব কপিরাইট নিয়ম |
আপনি শুধু এই ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেকে জনপ্রিয় করতে পারবেন না আপনি এই ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেকোনো পণ্য বা যেকোনো সার্ভিস বা আপনার ব্যবসার প্রচার এবং মার্কেটিং করতে পারবেন । আজকাল আর কেউ তেমন টিভি দেখতে চায় না। আজকাল মানুষজন মোবাইল এবং কম্পিউটারের ইন্টারনেট এর মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েব সিরিজ, বিভিন্ন ধরনের ভিডিও রয়েছে সেগুলো বেশি দেখে। আপনি যদি চান তাহলে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের মাঝে আপনার নিজের প্রতিভা দিয়ে নিজেকে বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় বানিয়ে ফেলতে পারবেন ।
ইন্টারনেটে ইন্টারটেইনমেন্ট
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেট আমাদেরকে এন্টারটেইন করে । আমরা ইন্টারনেট থেকে এন্টারটেইন নেয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকি । আর এগুলোর মধ্যে আছে ভিডিও দেখা, বন্ধুদের সাথে চ্যাটিং,ভিডিও কল, অনলাইন মুভি দেখা, অনলাইন গেম খেলা, অনলাইনে গান শোনা, অনলাইনে সিনেমা দেখা ছারাও অনেক ধরনের মজা আমরা ইন্টারনেট থেকে পাই । আর এ জন্য ইন্টারনেট মনোরঞ্জনের জন্য সবথেকে বেশি পরিমানে ব্যবহার হয়ে থাকে । আর বর্তমান সময়ে মনোরঞ্জন মানেই হলো ইন্টারনেট । ইন্টারনেট ব্যবহার, ইন্টারনেট কী, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা, ইন্টারনেট এর ব্যবহার,
ক্লাউড স্টোরেজ এর সুবিধা
আপনার স্মার্ট ফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার বা ইন্টারনাল স্টোরেজ ডিভাইস গুলোতে অনেক প্রয়োজনীয় ভিডিও ছবি বা কাগজপত্র রয়েছে। এখন যদি আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ডিভাইস নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আপনি কি করবেন । কিভাবে আপনি আপনার সে জরুরী কাগজপত্র ফাইলগুলো বা ছবিগুলো ফেরত পাবেন । ছবিগুলো ফেরত পাওয়ার ক্ষেত্রে ক্লাউড কম্পিউটার প্রোভাইডার এর সাহায্যে ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস ব্যবহার করে আপনি আপনার যেকোনো ধরনের জরুরি ইমেজ,ডকুমেন্ট, ভিডিও অথবা ফাইল ইন্টারনেটে আপলোড করে রাখতে পারেন। যদি ভবিষ্যতে আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার বা আপনার স্মার্টফোনটি নষ্ট বা খারাপ হয়ে যায় তাহলে আপনি আপনার ক্লাউড স্টোরেজ থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার হারিয়ে যাওয়া প্রত্যেকটি ফাইল আবার নতুন করে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন যেকোনো জায়গা থেকে।
আর এটার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে একটি ল্যাপটপ বা মোবাইল এবং ইন্টারনেট এর। আপনি যদি আপনার এই সমস্ত জিনিস গুলো ক্লাউড স্টোরেজে রাখেন তাহলে আপনার পার্সোনাল ফাইলগুলো চুরি হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকবে না । কারণ সেখানে আপনার ফাইলগুলো ইন্টারনেটে সুরক্ষিতভাবে সেভ হয়ে থাকবে । আর আপনি যদি ফ্রিতে ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করতে হবে । এবং আপনি যদি শুধুমাত্র আপনার ইমেজগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিজিটাল স্টোর করে রাখতে চান তাহলে আপনাকে গুগল ফটোজ কি ব্যবহার করতে হবে । ইন্টারনেট কাকে বলে,
অনলাইন ট্রানজাকশন এবং পেমেন্ট
যখন এখানে ইন্টারনেটের উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হচ্ছে তখন এর মাধ্যমে অনলাইন ট্রানস্যাকশন এবং পেমেন্ট এর বিষয়টি আসবেই । ইন্টারনেট অনলাইন বিল পেমেন্ট করার জন্য অধিক পরিমাণে ব্যবহার করা হচ্ছে । এতে করে আমরা যে কোন সেবার জন্য পেমেন্ট ঘরে বসে করে নিতে পারি । আগে যখন মানুষ ইলেকট্রিক বিল পেমেন্ট করতে যেত তখন প্রায় সময়ই তাদের দাঁড়িয়ে থেকে অনেক কষ্ট করে বিল পেমেন্ট করতে হতো । ইন্টারনেট ব্যবহার, ইন্টারনেট কী, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা, ইন্টারনেট এর ব্যবহার,
আরো জানুনঃ গুগল অ্যাডসেন্স অনুমোদিত না হওয়ার ১০টী শীর্ষ কারণ
তবে আজকাল ইন্টারনেট প্রযুক্তির সাহায্যে আপনি ঘরে বসে মাত্র ২ মিনিটের মধ্যে আপনার ইলেকট্রিক বিল পেমেন্ট অথবা অন্য যে কোন বিল পেমেন্ট অনলাইন করে নিতে পারবেন । তাহলে চিন্তা করুন ইন্টারনেটে সাধারণ মানুষের কতটা সময় বেঁচে যাচ্ছে এবং এ কাজগুলো করতে তাদের কতটা কম সময় লাগছে । আজকে ইন্টারনেটের সাহায্যে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই সম্পন্ন করা যায় এই কাজ গুলো। এর জন্য আপনাকে অতিরিক্ত সময় নষ্ট করতে হবে না এতে করে মানুষের অনেকে সময় এবং শ্রম বেচে যায়।
অনলাইন বুকিং। ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা,
ইন্টারনেটের অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে তবে তার মধ্যে সবথেকে ভালো সুবিধাগুলোর মধ্যে আছে অনলাইনে হোটেল বুকিং এবং অনলাইন টিকিট বুকিং। বুকিং গুলোর কোন তুলনা হয় না । আপনারা সবাই জানেন যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা ঘরে বসে আমাদের যেকোন প্রয়োজনে ট্রেনের টিকিট, ফ্লাইট টিকিট এবং যেকোন মুভির টিকিট বুকিং করে নিতে পারি । ইন্টারনেটে ঘরে বসে আমরা বিভিন্ন টিকিট বুকিং করতে পারি ।ইন্টারনেটের অসুবিধা গুলো
সারা পৃথিবী তাকে আমাদের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে ইন্টারনেট। আমরা এখন ঘরে বসিয়ে সারা পৃথিবী টাকে অবলোকন করতে পারি । ইন্টারনেটের অনেকগুলো ভালো দিক রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে আমরা অনেক কিছু জানতে পারি । কিন্তু সব জিনিসের যেমন ভাল দিক থাকে তেমনি খারাপ দিকও থাকে । আর এই ইন্টারনেটের খারাপ দিক কে উপেক্ষা করা যায় না । ইন্টারনেটের খারাপ দিক গুলোর মধ্যে রয়েছে পর্নোগ্রাফি । পর্নোগ্রাফি ইন্টারনেটের খারাপ দিক যেগুলো আমাদের যুব সমাজকে ভয়াবহ ক্ষতির দিকে ঠেলে দিচ্ছে ।
আরো জানুনঃ অনলাইনে আয়। ঘরে বসে টাকা আয় করতে চাই।
শুধু আমাদের যুব সমাজকে না পর্নোগ্রাফি এখন আমাদের শিশুদেরকেও ভয়াবহ দিকে ঠেলে দিচ্ছে । আর ইন্টারনেটের এইসব অশ্লীল ভিডিও দেখার ফলে একজন তরুণ কিন্তু হয়ে উঠছে অনেক বড় অপরাধী । আর এমন পরিস্থিতি আমাদের আগামী ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য , আমাদের সমাজ কাঠামোর জন্য এবং আমাদের দেশের জন্য অনেক বড় ভয়াবহ হুমকি এবং অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে । যদি আমরা আমাদের এই দেশটাকে আরো অনেকদূর পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই , যদি আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ভালো কিছু করতে চাই , আমাদের সমাজ কাঠামো টাকে যদি আমরা ঠিক রাখতে চায় তাহলে অবশ্যই আমাদের তরুণ সমাজ দেরকে নৈতিকভাবে উত্তীর্ণ করে তুলতে হবে । ইন্টারনেট ব্যবহার, ইন্টারনেট কী,
বিভিন্ন সাইবার ক্যাফে এর উপরের অনেক ধরণের পর্যবেক্ষণ করে দেখা গিয়েছে যে যে সময় আমাদের তরুণ ছেলে মেয়েদের খেলার মাঠে থাকার কথা অথবা তাদের পড়ার টেবিলে থাকার কথা সে সময় তারা ইন্টারনেটে নিমগ্ন থাকছে । আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা সব থেকে বেশি যে সাইড ব্রাউজ করে সেগুলোর মধ্যে বেশিরভাগি হল পর্নো সাইট । মোবাইলে খুব সহজেই ডাউনলোড করা যায় এই পর্নো সাইটগুলো।
আর এই পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে কিন্তু মাদকাসক্তি অনেক বেড়ে গেছে । যারা পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত তারা কিন্তু বেশিরভাগই মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে এবং মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ছে । আর এদের মধ্যে কিন্তু রয়েছে বেশিরভাগই স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ।এটে করে কি হচ্ছে এইসব শিক্ষার্থীরা তাদের লেখাপড়ার উপর থেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে এবং একপর্যায়ে তারা মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। এবং এসবের টাকা যোগারের জন্য তারা ডাকাতি, ছিনতাই, চুরিসহ নানা ধরনের অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে।
আরো জানুনঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।
মাদকদ্রব্য এবং পর্নোগ্রাফি আমাদের হাতের নাগালে হওয়ার কারণে দিন দিন আমাদের দেশে যেমন সামাজিক অস্থিরতা বাড়ছে অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে । পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন যে ধ্বংসের দিকে উৎসাহ দিচ্ছে পর্নোগ্রাফি । এটি আমাদের সমাজের এবং আমাদের দেশের জন্য একটা বিশাল বড় অভিশাপ । এবং এ অভিশাপ শুধু আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নয় রিকশাচালকসহ বিভিন্ন পেশার নানা ধরনের মানুষের মোবাইলেও কিন্তু এটি বিস্তার ঘটেছে । ডেইলি স্টারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে প্রতিদিন কম করে হলেও প্রায় 5 লাখ পর্নো ছবি দেখা মিলছে টুইটারে। আর এই পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা, মনোবিজ্ঞানীরা এবং সমাজবিজ্ঞানীরা। ইন্টারনেট ব্যবহার, ইন্টারনেট কী, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা,
আজকে আমাদের সমাজে তরুণদের যে অবক্ষয় সেটার জন্য অনেকাংশেই ইন্টারনেট দায়ী । আজ থেকে 10 থেকে 12 বছর আগেই বিশ্বের অনেকগুলো দেশ তাদের অসামাজিক ক্ষতিকর সাইট এবং অশ্লীল সাইট ব্লক করার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে । না চাইতেও স্ক্রিনে অশ্লীলতার লিঙ্ক চলে আসা বন্ধ করে দিয়েছে । কিন্তু আমরা কিন্তু এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণহিন গতিতে চলছি। আইটি প্রফেশনালদের অভিমত হলো যে এই কাজটি করতে হবে রাষ্ট্রের। ইন্টারনেট যেমন সাড়া পৃথিবী আমাদের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে তেমনি ভাবে ইন্টারনেটের কারনে আমরা আমাদের ভবিষ্যত নষ্ট করে ফেলছি । আমরা আমাদের মেধা, আমাদের প্রজন্ম, আমাদের মূল্যবোধ, সংস্কৃতি সবকিছু নষ্ট করে ফেলেছে এবং সবকিছু হুমকির মুখে এসে দাঁড়িয়েছে ।
আরো জানুনঃ ফ্রিল্যান্সার আইডি কার্ড কি?
ইন্টারনেট যে সমস্ত তরুণ-তরুণীরা ব্যবহার করে তাদের মধ্যে মানসিক অস্থিরতা বেড়ে যাচ্ছে । কম্পিউটার প্রকৌশলীরা মনে করছেন যে অশ্লীল বিষয়গুলো খোঁজা এবং সেগুলো পড়া ও দেখার বিষয় গুলোকে শুধুমাত্র আইন করে কখনো বন্ধ করা সম্ভব নয় । দুর্গন্ধের জন্য জানালা বন্ধ করলে কিন্তু হবে না । সুগন্ধ চিনতে পারার সাথে সাথে সুগন্ধ নেওয়াটাই হল প্রকৃত সচেতনতা কাজ । কিন্তু সব থেকে বড় কথা হল যাদের সুগন্ধ বা দুর্গন্ধ চেনার বয়স এখনো হয়নি তাদের নিয়ে চিন্তা বেশি । এজন্য আমাদের কি দরকার এজন্য আমাদের উচিত আমাদের সন্তানদেরকে পারিবারিকভাবে কঠোর পর্যবেক্ষণে রাখা এবং তাদেরকে ধর্মীয় অনুশাসনের মাধ্যমে বড় করে তোলা । ইন্টারনেট ব্যবহার, ইন্টারনেট কী, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা, ইন্টারনেট এর ব্যবহার,
শেষ কথা
আজকে আপনারা আমার এই পোস্টটি পড়ে ইন্টারনেটের বিভিন্ন ব্যবহার এবং ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধা এবং ইন্টারনেট কি এই সমস্ত বিষয়ে জানতে পারলেন । আজকে আমরা ইন্টারনেটের টেকনোলজি ব্যবহার করে অনেক কাজ ঘরে বসে অল্পসময়ের মধ্যেই করে ফেলতে পারছি। এছাড়াও ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা অনেক ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছি। ইন্টারনেট এর ব্যবহার, ইন্টারনেট কাকে বলে,
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন